হযরত বায়েজিদ বোস্তামীর (রহঃ) এর ঘটনা এবং ক্যারামত

লিখেছেন লিখেছেন সচেতন মুসলিম ০৭ জুন, ২০১৪, ০২:১০:৩৭ রাত



বারাবারি - পর্ব ৩।

১। গর্ভে থাকা অবস্থায়ঃ

বায়েজিদ তাহার মাতৃগর্ভে থাকা কালেই তাহার

কারামত প্ররকাশ পাইতে থাকে। তাহার

মাতা বর্ণনা করেছেন, যে খাদ্য হারাম বা হালাম

হওয়া সন্দেহজনক হইত তদ্রুপ কোন খাদ্যের গ্রাস

আমি মুখে দেওয়া মাত্র বায়েজিদ আমার উদরের

মধ্যে অস্থিরভাবে নড়াচড়া আরম্ভ করে দিত। মুখ থেক

উহা ফেলে না দেওয়া পর্যন্ত বায়েজিদের

নড়াচড়া থামতনা।

২। একবার তিনি হজ্জে গমনকালে তাহার ও মুরিদগনের সমস্ত

মালপত্র একটি উট বোঝাই করে যচ্ছিলেন। ইহা দেখে জনৈক

ব্যক্তি বলল এই নিরিহ উটের উপর বড়

ভারি বোঝা চাপানো হয়েছে। ইহা অত্যন্ত ঝুলুম।

বায়েজিদ বলল সমস্ত বোঝা উট বহন করছে না। একটু

ভালভাবে লক্ষ করে দেখ উটের উপর

বোঝা রাখা হয়েছে কিনা। লোকটি মাথা নিচু

করে ভালভাবে দেখল বোঝাটি উটের পিঠ হতে ১ হাত

উপরে আছে।

৩। বায়েজিদ ৪০ বৎসর যাবৎ মানুষ যে খাবার খায়

তা তিনি খাননি। তাহার খাদ্য গায়েব থেকে নিদৃষ্ট

ছিল।

৪। এক সময় তিনি এত উচ্চতায় পৌছেছিলেন যে যাহা তার

মনে উদয় হত তাহাই প্রকাশ পেত। আর যখনই তিনি আল্লাহর কথ মনে

করতেন তখনই পোস্রাবদ্বার দিয়ে রক্ত আসত।

৫। চোখ দিহয়ে মুরীদ হত্যাঃ

একদিন বায়েজিদের সাথে

এক শিষ্যের রাস্তায় দেখা হল। শিষ্যের চোখ

বায়েজিদের চোখের সাথে মিলল। অমনি ভয়ে মুরীদের

অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল। শরীরে কম্পন শুরু হল। আর কিছু

ক্ষণ পর তিনি মারা গেলেন।

৬। একদিন বায়েজিদ এশারের পর থেক ভোর পর্যন্ত ২ পায়ের

আঙ্গুলীর উপর ভর করে নামাজ পরলে সর্বক্ষন তার চোখ

দিয়ে রক্ত পরে মাটি ভিজে গিয়ছিল। এক মুরীদ

ইহা দেখে ভোরে জান্তে চাইলে তিনি বলেন আমি পা উচু

করলে আরশে গিয়ে পৌছলাম। দেখলাম উহা নেকড়ে বাঘের

ন্যায় হা করে আছে কিন্ত উদর খালি।,,,,,,,,,,,।

সান্নিধ্যের স্তর পর্যন্ত পৌছলে আল্লাহ বলেন

কি চাওয়ার আছে চাও। তিনি বলেন আমি নিজের জন্য কিছু

চাই না। আপনার সন্তুষ্টি চাই। আওয়ায আসিল বায়জিদের

অবস্থার রেনু অবশিষ্ট থাকলেও হবেনা।নিজের

অবস্থা বিলীন করে চলে আস। বায়জিদ বলল কোন ফায়েজ বরকত

হাসেল করা ব্যতিত আমি যাবনা। নির্দেশ হইল

প্রার্থনা কর। বায়েজিদ সমস্ত মাখলুকের প্রতি রহম

করতে বলে জানল আল্লাহ তার চেয়ে বেশী মেহেরবান। অতপর বলল

ইবলিসের প্রতি রহম করুন। নির্দেশ আসিল চুপ থাক

বেয়াদবী কর না। কারন সে অগ্নি হতে তৈরি। তার জন্য

অগ্নিই প্রয়োজন। তুমি নিজে অগ্নি থেকে বাচার

প্রার্থনা কর।

৭। কুকুরের কথা বুঝতেনঃ

শিষ্য সহ বায়েজিদ একদিন চলছেন গলি পথ দিয়ে। উল্টো দিক দিহয়ে একটি কুকুর আসলে সবাই পথ ছেড়ে দেয়। কুকুর নিকৃষ্ট আর মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব তবে কেন পথ ছাড়লেন? প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, কুকুরটি আমাকে বলছিল- আজলের দিন আমাকে কুকুর আর আপনাকে শ্রেষ্ঠ ওলী হিসাবে কেন নিদৃষ্ট করা হল? আমার অপরাধ কি আর আপনারইবা পুণ্য কি?

৮। আরেক দিন একটি কুকুর পাশ দিয়ে গেলে তিনি তাপর আচল সরিয়ে নেন। কুকুরটি বলল আপনি কেন এমন করলেন? আমার শরীর শুকনো হলেতো নাপাক নয়। আর যদি ভিজাও হয় - ছেয়া লাগলে আপনি ধুয়ে নিলে পাক হহয়ে যেত। কিন্তু আ

পনি যা করেছেন তা নিছক অহঙ্কার ছাড়া কিছু নয়।

৯। কালেমা পড়লে মুশরিক হয়ঃ

বোস্তামের এক বিক্ষাত সাধক ৩০ বছর বায়েজিদের সান্নিধ্যে থেকেও কোন ফল পায়না। তাকে এব্যপাের বলা হলে তিনি বলেন, স্বভাব যদি না বদলাও তবে ৩০ হাজার বছরেও কাজ হবেনা। কারন কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, তুমি তোমার জীবনকে পার্থীব পওশাক দিহয়ে ঢেকে রেখেছো। পতিকারের উপায়ও তিনি বাতলে দেন। মাথা মুরিয়ে ফেল। সুন্দর পোশাক খুলে মোটা কম্বল পর। পরিচিত এরাকায় বসবাস কর। আর কিছুরাত আখরোট নিয়ে শিশুদের বলো যে, যে আমাকে একটি ধাক্কা দিবে তাকে একটি আর যে দউ'টি ধাক্কা দিববে তাকে দু'টি আখরোট দিব। এভাবে শহরের রাস্তায় ঘুরে যেখানে তোমাতে সবচেয়ে বেশী অপমান করা হবে- সেখানে অবস্থান কর। তার শিষ্য বলে উঠলেন সুবহানাল্লাহি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু। হযরত বায়েজিদ বোস্তামীন বললেন কাফেররা এই বাক্য পরে মুসলিম হয় আর তুমি এই বাক্য পরে মুশরিক হয়ে গেলে। কারন তুমি অহঙ্কার করেছ।

১০। মহিলা রুপে ফেরেস্তাঃ

মাঝে মাছে বায়েজিদ বোস্তামীর বাড়িতে অনেক মহিলাদের ভিড় দেখা যেত। এবিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ওরা ফেরেস্তা। কালাম শিখার জন্য এসেছল। প্রথম এবং সপ্ত আকাশ থেকেও ফেরেস্তারা দলে দলে এসে তার সংগে উপাসনা করতে চেয়েছিল।

১১।

বায়েজিদের মুরশিদ এক বৃদ্ধ মহিলাঃ

জনের মধ্যে এক বৃদ্ধ মহিলার সাথে দেখা হলে তিনি বায়েজিদকে তার আটার কস্তাপাড় তার বাড়ি পৌছা দিতে বলেন। বায়েজিদ একটি বাঘকে দেখে ডেকো আটার কস্তাপাড় বৃদ্ধার বাড়ি পৌছা দিহয়ে আসতে বলেন। বাঘ রাজি হয়। বায়েজিদ বোস্তামেী বৃদ্ধাকে বলেন বাড়ি ফিরে লোকজনকে কি বলবেন? বৃদ্ধা উত্তর দেয়। বরব, আপনি একজন অত্যাচারী। বায়েজিদ বলল সেকি? আমি অত্যাচার করলাম কোথায়। বৃদ্ধার উত্তর, যা যেটা কাজ নয় সেটা তার উপর চাপিয়ে দেওয়া কি অত্যাচার নয়?

১২তিনি জাহান্নামের দরজায় দাড়ালে জাহান্নাম স্নিগ্ধ হতোঃ

তিনি প্রায়ই বলতেন যদি কেয়ামত একটু তাড়াতাড়ি আসে তবে আমিও তাড়াতাড়ি গিয়ে জাহান্নামের দরদরজায় দারাতাম। তাহলে জাহান্নাও কিছুটা স্নিগ্ধ হতো।

১৩। বায়েজিদের গায়েবী সাহায্যো যুদ্ধে জয়ঃ

আরবের মুসলিম বাহিনীর সাথে খ্রিষ্টান সেনাদের যুদ্ধে মুসলিম সেনারা সাদ্ধমত যুদ্ধ করে এক পর্যায়ে পিছ হটিতে বাদ্ধ হব। তখন হঠাৎ কিছুরাত মুসলিম সেনা ভলে ফেলল হযরত বায়েজিদ বোস্তামীর(রহঃ) আমরা বিপন্ন। সাহায়্য করুনন। আর এ আর্ত কন্ঠ গিয়ে পৌছল কয়েকশ মাইল দুরে বোস্তামে শহরের বায়েজিদ বোস্তামীর কানে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি এক মষ্ঠি ধুলা নিয়ে সুন্যে উরিয়ে দিলেন। আর বিশাল এক অগ্নি শিখা খ্রিষ্টান সেনাদেরকে ধাওয়া করল।

১৪। নিজেকে আল্লাহ দাবী করাঃ

কাবা শরীফ সুলতান বাদশার দরবার নয়,

আল্লাহর ঘর। অতএব সেখানে যথাসাধ্য

দ্রুত যেতে হবে এমন কোন কথা নয়।

বরং কাবার সম্মান মর্জাদার

প্রশ্নে অন্য ভাবে যাওয়া উচিত।

তিনি তাই ধীরে সুস্থে নফল নানাজ

পরতে পরতে দীর্ঘ ১২ বছর পথ চলে সক্কায়

যান হজ্ব করতে। হজ্ব সম্পন্ন

করে ভাবলেন আলাদা ভাবে রাসুল

( সঃ) এর রওজাভূমি জিয়ারত

না করলে রাসুল(সঃ)এর অমর্যাদাকর

হবে। তাই তিনি আলাদা ভাবে রাসুল

(সঃ) এর রওজা জিয়ারত করার সিদ্ধান্ত

নিলেন। অনেক লোক তার

সহযাত্রী হতে চাইলে তিনি অনিচ্ছাকৃত

রাজি হয়ে অন্যদেরকে নিয়েই

রওয়ানা হলেন। অবশেষে একদিন ফজর

নামাজ পরে সংগীদেরক বললেন,

আমি যে তোমাদের প্রভু।

তোমরা আমার

সামনে উপাসনা করছনা কেন? (নাউযু

বিল্লাহ)। লোকজন তাকে পাগল

বলে কেটে পড়ল।

১৫। বিকৃত হজ্বঃ

একবার তইনি হজ্বরনাশ যাচ্ছেন কিছু দুর যাওয়া পর এক লোক ভলল কোথায় যান। তিনি বললেন হজ্বঃ করতে যাই। সঙ্গে টাকা পয়সা কিছ আছে?

বায়েজিদ বলল আছ দুশ দিনার। লোকটি বলল আমি গরীব মানুষ - সংসার চাালাইতে পারিনা। আপনি এক কাজ করুন টাকা গুলো আমাকে দিয়েদিন।আর আমাকে ৭ বার প্রদক্ষীন করে বাড়ি ফিরে যান- আপনার হজ্ব- আদায় হয়ে যাবে।

-তাযকেরাতুল আউলিয়া।

বিষয়: বিবিধ

৬৬৮৫ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

231616
০৭ জুন ২০১৪ রাত ০২:২৯
মাটিরলাঠি লিখেছেন : নাউজুবিল্লাহ।
231618
০৭ জুন ২০১৪ রাত ০৪:৩২
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সব গাজাখুরি বয়ান।
231688
০৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৮
আবদুস সবুর লিখেছেন : আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ) “মাদারিজুস সালিকিন শরহু মানাযিলিস সাঈরিন” নামক কিতাবে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) এর কারামতের কথা উল্লেখ করেছেন। আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ) লিখেছেন-

أخبر الناس والأمراء سنة اثنتين وسبعمائة لما تحرك التتار وقصدوا الشام : أن الدائرة والهزيمة عليهم وأن الظفر والنصر للمسلمين وأقسم على ذلك أكثر من سبعين يمينا فيقال له : قل إن شاء الله فيقول : إن شاء الله تحقيقا لا تعليقا وسمعته يقول ذلك قال : فلما أكثروا علي قلت : لا تكثروا كتب الله تعالى في اللوح المحفوظ : أنهم مهزومون في هذه الكرة وأن النصر لجيوش الإسلام

“তাতারীরা যখন মুসলিম উম্মাহের বিভিন্ন অঞ্চলে সেনা অভিযান পরিচালনা করে এবং শামে আক্রমণের উদ্যোাগ গ্রহণ করে তখন ৭০২ হিঃ সনে শায়েখ (রহঃ) সাধারণ মানুষ এবং আমীর-উমারাদেরকে সংবাদ দিলেন যে, “তাতারীরা পরাজিত হবে এবং মুসলমানরা বিজয় ও সাহায্য লাভ করবে।”। তিনি তাঁর কথার উপর সত্তরটিরও বেশি কসম খেয়েছেন। তাঁকে বলা হল, আপনি ইনশাআল্লাহ বলুন! অতঃপর তিনি বলেন, নিশ্চিতভাবে ইনশাআল্লাহ বলছি, সম্ভাবনা হিসেবে নয়। আমি তাঁকে বলতে শুনেছি, যখন তারা আমার উপর পীড়াপীড়ি করল, আমি তাদেরকে বললাম, তোমরা পীড়াপীড়ি কর না, আল্লাহ তায়ালা লউহে মাহফুজে লিখে রেখেছেন যে, তারা পরাজিত হবে এবং মুসলমানরা বিজয়ী হবে।

[মাদারিজুস সালিকিন, খ--২, পৃষ্ঠা-৪৮৯]

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) এর বিশেষ ছাত্র আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ) লিখেছেন-

وأخبرني غير مرة بأمور باطنة تختص بي مما عزمت عليه ولم ينطق به لساني وأخبرني ببعض حوادث كبار تجري في المستقبل ولم يعين أوقاتها وقد رأيت بعضها وأنا أنتظر بقيتها وما شاهده كبار أصحابه من ذلك أضعاف أضعاف ما شاهدته والله أعلم

“তিনি আমাকে অনেকবার অনেক বাতেনি বিষয়ের সংবাদ দিয়েছেন। তিনি শুধু আমাকে এগুলো বলেছেন এবং এ বিষয় সম্পর্কে আমি কাউকে কিছু বলি নি। তিনি আমাকে ভবিষ্যতের অনেক ঘটনার সংবাদ দিয়েছেন কিন্তু তিনি সময় নির্দিষ্ট করে দেননি। তাঁর ভবিষ্যৎ বাণীর কিছু কিছু আমি ঘটতে দেখেছি এবং অবশিষ্টগুলো সংঘটিত হওয়ার অপেক্ষায় আছি। তাঁর বড় বড় সাগরেদগণ আমি যা দেখেছি, তার চেয়ে বহু বহু গুণ বেশি দেখেছেন”

[মাদারিজুস সালিকিন, খ--২, পৃষ্ঠা-৪৯০]

231689
০৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৯
আবদুস সবুর লিখেছেন : তাযকেরাতুল আউলিয়া থেকে রেফারেন্স না দিয়ে এই কিতাবে এই ঘটনাগুলো কোন কিতাব থেকে আনা হয়েছে তার রেফারেন্স দিন। তাহলে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হবে।
231690
০৭ জুন ২০১৪ সকাল ১০:২৯
ইমরান ভাই লিখেছেন : হিহিহি :D আসতাগফিরুল্লা
০৭ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:২১
178497
নেহায়েৎ লিখেছেন : হত সুন্দর সুন্দর গল্প শুনে হাসেন ক্যা?!?
231714
০৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:১৩
দ্য স্লেভ লিখেছেন : কিছু মূর্খ তর্কের খাতিরে আওলিয়াদেরকে দেওয়ানবাগী বানিয়ে ছেড়েছে। আমি নিশ্চিত বায়েজিদ বেচে থাকলে এইসব লেখক বা কাহিনীকারদেরকে জুতা পেটা করতেন। তবে সত্যিই কিছূ কারামত ছিল কিন্তু তিলকে তাল বানানো হয়েছে এবং শিরকে নিক্ষিপ্ত করা হয়েছে
231750
০৭ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:২০
নেহায়েৎ লিখেছেন : ইসলামে এসব গাঁজা খাওয়া গল্পের কোন স্থান নাই। কুরআন এবং হাদীস অধ্যায়ন করুন। তাহলে মাথা থেকে এই উদ্ভট পাগলামী চলে যাবে ইনশা আল্লাহ।
232099
০৭ জুন ২০১৪ রাত ১১:১১
সচেতন মুসলিম লিখেছেন : সমাজে ভেজালের ব্যাপক ছড়াছড়ি।
ইসলামের আবরনে আছে বারাবারি।
তাই আমাকে করতে হবে ছাড়াছাড়ি।
তাকে কিছু লোক করবে মোরামুরী।
আর কিছু করবে ঘুরুঘুরি।
তবুও আমি করবই ছাড়াছাড়ি।
সবাই জানবে পুরাপুরী।
"ইনশেআল্লাহ"

সচেতন মুসলিম
232109
০৭ জুন ২০১৪ রাত ১১:২৬
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : তাযকিরাতুল আউলিয়া/তাযকিরাতুল আম্বিয়া নামে বর্তমান যে বই আমরা দেখি তা বিকৃত ও ভূলে ভরা। এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

কোন খাস আউলিয়ার সবচেয়ে বড় কারামত, জীবনকালে জেনেশুনে শরীআ বিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত না হওয়া এবং মৃত্যুর সময় কালিমা নসীব হওয়া। কি কারামত দেখালো তা জরুরী নয়।
১০
266867
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৭
সালাম আজাদী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খায়রান, তবে আপনার মন্তব্যটাও লিখবেন, যেমন ভাবে রাবেয়া বসরীর টা লিখেছেন। এই সব গোজাখুরি গল্পের জন্য আজ ইসলামের সঠিক রূপ দেখতেও গ্লাস পরতে হয়

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File